Post Image

শিশু খাদ্যের নিয়ম - (০৯ মাস থেকে ১২ মাস) বয়স

৯ মাস বয়স থেকে ১২ মাস বয়স পর্যন্ত শিশু খাদ্য নিয়ম- # শিশুর ৯ মাস বয়স থেকে ১২ মাস বয়স পর্যন্ত সকল শিশুকে প্রতিদিন নুন্যতম ৩ বার ১কাপ ( ১৫০মিলি) করে পুষ্টিকর ভারি খাবার খেতে দিতে হবে। # শিশুর ভারি খাবারে প্রতিবেলায় চাল, ডাল, মাংস বা মাছ বা কলিজা বা ডিম, নরম শাকসবজি ও তেল থাকা আবশ্যক। # প্রতিদিন ভারি খাবারের পাশাপাশি ২ থেকে ৩ বার হালকা খাবার যেমন- ফলের রস বা পাকা ফল (যেমন- কলা, আম, পেঁপে, কাঁঠাল),সেদ্ধ ডিম, সুজি, দুধ, আপেল পিউরি ইত্যাদি খেতে দেওয়া যায়। # শিশুকে সব সময় সব খাবারই বেশ নরম বা চটকানো খাবার খেতে দেওয়া ভাল। # বাচ্চার পছন্দ মত খাবার খেতে দেওয়া ভাল। # শিশুকে ঘন ঘন মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। মায়ের দুধের পাশাপাশি ৩ বেলা ভারি ও ৩বেলা হালকা খাবার খাওয়াতে হবে। # আয়রনের উৎস হিসেবে মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, কচুশাক ইত্যাদি খাওয়ানো যায়। # শিশুকে খাওয়ানোর আগে ভালো ভাবে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ে নিতে হবে। ### সৈয়দা শিরিনা (স্মৃতি) সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান এবং ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট বিআরবি হসপিটালস লিমিটেড

Read More
Post Image

শিশু খাদ্যের নিয়ম - (০৯ মাস থেকে ১২ মাস) বয়স

৯ মাস বয়স থেকে ১২ মাস বয়স পর্যন্ত শিশু খাদ্য নিয়ম- # শিশুর ৯ মাস বয়স থেকে ১২ মাস বয়স পর্যন্ত সকল শিশুকে প্রতিদিন নুন্যতম ৩ বার ১কাপ ( ১৫০মিলি) করে পুষ্টিকর ভারি খাবার খেতে দিতে হবে। # শিশুর ভারি খাবারে প্রতিবেলায় চাল, ডাল, মাংস বা মাছ বা কলিজা বা ডিম, নরম শাকসবজি ও তেল থাকা আবশ্যক। # প্রতিদিন ভারি খাবারের পাশাপাশি ২ থেকে ৩ বার হালকা খাবার যেমন- ফলের রস বা পাকা ফল (যেমন- কলা, আম, পেঁপে, কাঁঠাল),সেদ্ধ ডিম, সুজি, দুধ, আপেল পিউরি ইত্যাদি খেতে দেওয়া যায়। # শিশুকে সব সময় সব খাবারই বেশ নরম বা চটকানো খাবার খেতে দেওয়া ভাল। # বাচ্চার পছন্দ মত খাবার খেতে দেওয়া ভাল। # শিশুকে ঘন ঘন মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে। মায়ের দুধের পাশাপাশি ৩ বেলা ভারি ও ৩বেলা হালকা খাবার খাওয়াতে হবে। # আয়রনের উৎস হিসেবে মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা, কচুশাক ইত্যাদি খাওয়ানো যায়। # শিশুকে খাওয়ানোর আগে ভালো ভাবে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ে নিতে হবে। ### সৈয়দা শিরিনা (স্মৃতি) সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান এবং ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট বিআরবি হসপিটালস লিমিটেড https://dietitiansmrity.blogspot.com https://facebook.com/DietitianSmrity

Read More
Post Image

প্লাস্টিক সার্জারী কি???

প্লাস্টিক সার্জারী কথাটি শুনলে আমাদের মাথায় যে জিনিসটি প্রথম আসে তা হলো সৌন্দর্যের জন্য সার্জারি অথবা প্লাস্টিক ব্যবহারের মাধ্যমে চেহারা পরিবর্তন করা। 🔘 আসলেই কি তাই ? প্লাস্টিক সার্জারী কথাটি এসেছে গ্রিক শব্দ " প্লাস্টিকস" থেকে যার অর্থ হচ্ছে মলড করা অর্থাৎ শরীরে বিভিন্ন টিস্যু ব্যবহারের মাধ্যমে আকার আকৃতি পরিবর্তন করা। প্লাস্টিক সার্জনরা সাধারণত শরীরে চামড়া মাংস পেশী চর্বি নিয়ে কাজ করে থাকেন। 🔘 প্লাস্টিক সার্জারী সাধারণত দুই ভাগে বিভক্ত, 1️⃣ রিকন্সট্রাকটিভ / গঠন মূলক সার্জারী 2️⃣ এসথেটিক / সৌন্দর্য বর্ধনের সার্জারী সাধারণ মানুষের কাছে এসথেটিক সার্জারীই প্লাস্টিক সার্জারি হিসেবে পরিচিত। আর এই পরিচিতির পিছনে আমাদের তারকারা প্রধান ভুমিকা পালন করে। আমাদের এই পোস্টটি করার কারণ হচ্ছে প্লাস্টিক সার্জারী কাজের ব্যপকতা আমাদের সামনে তুলে ধরা। অর্থাৎ কোন কোন ক্ষেত্রে প্লাস্টিক সার্জারি করা হয় তা জানানো । 🔘 প্লাস্টিক সার্জারী কখন করা হয়, ✅ রিকন্সট্রাকটিভ সার্জারী 🔹 এক্সিডেন্টে শরীর ক্ষত বিক্ষত হলে 🔹 জন্মগত ত্রুটি 1️⃣ ঠোট ও তালু কাটা 2️⃣ জোড়া আঙ্গুল 🔹 ক্যান্সার সার্জারী 🔹 হাতের নানাবিধ সার্জারী 🔹 মুখ মণ্ডলের সার্জারী 🔹 পোড়া রোগীর সার্জারী 🔹 ডায়েবেটিক রোগীর পায়ের সার্জারী 🔹 বেড সোর সার্জারী 🔹 অঙ্গ প্রতিস্থাপন / মাইক্রোসার্জারী ✅ এসথেটিক সার্জারী 🔸 ব্রেস্ট সার্জারী 🔸 নাকের সার্জারী / রাইনোপ্লাসটি 🔸 লাইপোসাকশান / শরীরের মেদ অপসারন 🔸 চুল প্রতিস্থাপন 🔸 ফেস লিফট 🔸 ফেট গ্রাফট 🔸 পুরুষ / মহিলা গোপনাঙ্গের সার্জারী 🔸 পেটের সার্জারী / এবডোমিনো প্লাস্টি 🔸 বোটক্স এবং ফিলার ডাঃ চৌধুরী রাশেদুল মুগনী সহকারী অধ্যাপক বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারী বিভাগ, বিআইএইচএস জেনারেল হাসপাতাল এফসিপিএস (প্লাস্টিক সার্জারি এবং রিকন্সট্রাকটিভ সার্জারি), এমআরসিএস (ইংল্যান্ড), এমআরসিএসইডি এমবিবিএস (এএফএমসি), ফেলোশিপ ইন ডায়াবেটিক ফুট সার্জারী (আইপিএ, ভারত) ✅ এপয়েন্টমেন্টের জন্য যোগাযোগ করুন, ঠিকানা ১: বিআইএইচএস জেনারেল হাসপাতাল মোবাইল নংঃ ৮০৩৫৫০১-৬, ০১৭৮৩ - ৯১৭ ১৫১ ইমেইলঃ chowdhurymughni@gmail.com ১২৫/১, দারুস্ সালাম মিরপুর-১, ১২১৬, ঢাকা, বাংলাদেশ। ঠিকানা ২: "বাংলাদেশ ডায়াবেটিক উন্ড এন্ড ফুট কেয়ার লিমিটেড" মোবাইল নংঃ ০১৭১৪ - ০২৮ ৩০০ ইমেইলঃ bdwfootcare@gmail.com কেয়ার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, গ্রাউন্ড ফ্লোর, কলেজ গেট (ওভার ব্রিজ সংলগ্ন) মোহাম্মদপুর, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের বিপরীতে। ঢাকা, বাংলাদেশ।

Read More
Post Image

ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের যত্ন

প্রতিটি ডায়াবেটিস রোগীর পায়ের যত্ন নেয়া অত্যান্ত জরুরি। একজন ডায়াবেটিস রোগীর সামান্যতম অবহেলার কারনে বয়ে নিয়ে আসতে পারে তার জীবনে নানা দুর্ভোগ। সামান্য পায়ের ক্ষতের অবহেলার জন্য সৃষ্টি হতে পারে পা কেটে ফেলার মতন পরিস্থিতি। সুতরাং আমাদের জানতে হবে পায়ের যত্নের জন্য কি কি করতে হবে। ✅ করনীয়ঃ 1️⃣ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখা। 2️⃣ প্রতিদিন পা সাবান দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করা এবং শুকিয়ে ফেলা বিশেষ করে, দুই আঙ্গুল এর মাঝে ভালভাবে মুছে ফেলা। 3️⃣ পায়ের হাটুর নিচ থেকে পায়ের পাতার নিচে পর্যন্ত নিয়মিত লোশন, তেল, ভেসলিন ব্যবহার করা (আঙ্গুল এর মাঝের অংশ বাদে)। 4️⃣ প্রতি দিন পা পরীক্ষা করা, 🔹 কোথাও কেটে গেছে কিনা। 🔹 কোন অংশ লাল হয়ে আছে কিনা 🔹 কোন অংশ থেকে পুঁজ অথবা পানি পরছে কিনা। 🔹 পায়ে কোন ফোসকা পরেছে কিনা (বিঃ দ্রঃ নিজে পায়ের তলা পরীক্ষা করতে না পারলে পরিবারের অন্য কোন সদস্যের সাহায্যে পরীক্ষা করে নেওয়া।) 5️⃣ পায়ে নিয়মিত মোজা পরা। 6️⃣ সঠিক মাপের নরম জুতা ব্যবহার করা। 7️⃣ জুতা পরিধান এর পূর্বে জুতার ভিতর বা মোজার ভিতর কোন পাথর বা ধারাল পদার্থ আছে কিনা তা দেখে পরিধান করা। 8️⃣ কোথাও কেটে গেলে পরিষ্কার কাপড় দ্বারা ঢেকে রাখুন এবং দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া। 9️⃣ পায়ের নখ কেটে রাখা। 🔟 পায়ের তাপমাত্রার পরিবর্তন হলে বা পা থেকে দুর্গন্ধ বের হলে অতি সত্তর ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগ করুন। ❌ বর্জনীয়ঃ 1️⃣ ধূমপান থেকে বিরত থাকুন। 2️⃣ খালী পায়ে হাটবেন না। 3️⃣ ছোট অথবা বড় মাপের জুতা ব্যবহার করবেন না। 4️⃣ ছেঁড়া মোজা ব্যবহার করবেন না। 5️⃣ পা গরম করার জন্য হিটার বা অন্য কোনো গরম করার যন্ত্র ব্যবহার করবেন না। 6️⃣ নিজে থেকে পায়ে কোন ধরণের কাঁটা ছেঁড়া করবেন না। 7️⃣ পায়ে কোন ধরণের গহনা পরবেন না। Dr. Chowdhury Rashedul Mughni FCPS (Plastic and Reconstructive Surgery). MRCS (UK).MRCSEd. Fellowship in Diabetic Foot Management (IPA, India). ✅ এপয়েন্টমেন্টের জন্য যোগাযোগ করুন, মোবাইল নংঃ +880 1714 028300 ইমেইলঃ chowdhurymughni@gmail.com ঠিকানাঃ কেয়ার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, গ্রাউন্ড ফ্লোর, কলেজ গেট (ওভার ব্রিজ সংলগ্ন) মোহাম্মদপুর, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের বিপরীতে। ঢাকা, বাংলাদেশ।

Read More
Post Image

দাগ

✅ Scar বা দাগের সম্পর্কে আমাদের যা জানা প্রয়োজন। যে কোন ধরনের আঘাত অপারেশন অথবা পুড়ে গেলে আমাদের শরীরে দাগের সৃষ্টি হয়। এটি আমাদের শরীরে যেকোনো প্রকার ক্ষত সারিয়ে তোলার সাধারণ প্রক্রিয়া। এই দাগ আমাদের শরীরে স্থায়ী হবার পূর্বে কয়েক ধাপের মাধ্যমে ধীরে ধীরে স্থায়ী দাগে পরিণত হয়। এই সময় সঠিক যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে এই দাগের কোয়ালিটি এবং কসমেটিক রেজাল্ট এর উন্নতি করা সম্ভব । ✅ দাগের যত্নে করনীয়ঃ 🔹 যত দিন পর্যন্ত ক্ষত বা সেলাই থাকবে ততদিন জায়গাটি পরিস্কার রাখুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ড্রেসিং করুন। 🔹 সূর্যের আলোতে ক্ষত স্থানটি যাতে খোলা না থাকে, প্রয়োজনে সান্সক্রীম (SPF 30) ঘন ঘন ব্যাবহার করুন। 🔹 এই দাগের স্থান ভেদে সানগ্লাস, ক্যাপ, স্কার্ফ ব্যবহার করতে পারেন (বাইরে যাবার পূর্বে)। 🔹 দাগের স্থানটি নিয়মিত ম্যাসেজ করুন। আঙ্গুলের অগ্রভাগ এবং বৃদ্ধ আঙ্গুলের সাহায্যে মধ্যমানের প্রেসার দিয়ে উপর নিচ এবং বৃত্তাকারে (ক্লক ওয়াইজ এবং এন্টি ক্লক ওয়াইজ) ম্যাসেজ করুন। প্রতিদিন ১০/১৫ মিনিট ধরে দিনে কমপক্ষে ৫ বার ম্যাসেজ করুন। 🔹 ম্যাসেজ করার সময় তেল, লোশন অথবা স্কার ক্রিম ব্যবহার করুন। 🔹 অপারেশনের দুই সপ্তাহের মধ্যে অথবা সম্পূর্ণ ঘা শুকিয়ে যাবার আগে ম্যাসেজ করবেন না এতে করে পুনরায় ক্ষতের সৃষ্টি হতে পারে। 🔹 স্থান ভেদে মাঝে মাঝে প্রেসার গার্মেন্টস ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে। এর জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। 🔹 পুড়ে যাওয়া দাগে সাধারণত চুলকাতে পারে। এর জন্য হাতের নখ ছোট রাখুন যাতে ঘুমের মধ্যে অসাবধানতাবশত পুনরায় ক্ষতের সৃষ্টি না হয়। 🔹 শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টের উপর স্কার থাকলে নিয়মিত ব্যয়াম করুন যাতে সেই জয়েন্ট শক্ত হয়ে নড়াচরা করতে সমস্যা না হয়। 🔹 নিয়মিত সুষম খাবার গ্রহণ করুন। 🔹 ধূমপান বর্জন করুন। 🔹 দাগের যত্ন সাধারণত ৬-৯ মাস নিতে হবে। 🔹 দাগগুলো মোটা হয়ে হাইপার ট্রফিক বা কিলয়ড হলে এর চিকিৎসার জন্য প্লাস্টিক সার্জনের যোগাযোগ করুন। ডাঃ চৌধুরী রাশেদুল মুগনী সহকারী অধ্যাপক বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারী বিভাগ, বিআইএইচএস জেনারেল হাসপাতাল এফসিপিএস (প্লাস্টিক সার্জারি এবং রিকন্সট্রাকটিভ সার্জারি), এমআরসিএস (ইংল্যান্ড), এমআরসিএসইডি এমবিবিএস (এএফএমসি), ফেলোশিপ ইন ডায়াবেটিক ফুট সার্জারী (আইপিএ, ভারত) ✅ এপয়েন্টমেন্টের জন্য যোগাযোগ করুন, ঠিকানা ১: বিআইএইচএস জেনারেল হাসপাতাল মোবাইল নংঃ ৮০৩৫৫০১-৬, ০১৭৮৩ - ৯১৭ ১৫১ ইমেইলঃ chowdhurymughni@gmail.com ১২৫/১, দারুস্ সালাম মিরপুর-১, ১২১৬, ঢাকা, বাংলাদেশ। ঠিকানা ২: "বাংলাদেশ ডায়াবেটিক উন্ড এন্ড ফুট কেয়ার লিমিটেড" মোবাইল নংঃ ০১৭১৪ - ০২৮ ৩০০ ইমেইলঃ bdwfootcare@gmail.com কেয়ার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, গ্রাউন্ড ফ্লোর, কলেজ গেট (ওভার ব্রিজ সংলগ্ন) মোহাম্মদপুর, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের বিপরীতে। ঢাকা, বাংলাদেশ।

Read More